What foods a pregnant woman eats during this 9-month journey will harm her child.
একটি গর্ভবতী এই 9 মাসের জার্নিতে কী কী খাবার খেলে তার সন্তান ক্ষতির সম্মুখীন হবে ।
1)চা বা কফি :-প্রথমেই পানিও জাতীয় খাবার যেটা আমাদের normal life এ ক্লান্তি দূর করে বা দুই বা তিন বার বা চার বার,পাঁচবার খেয়ে থাকি সেই ইমপরটেন্ট খবরটি হলো চা বা কফি।চা বা কফি তে কেফিন নামক এক পদার্থ থাকে যা এই প্রেগনেন্সির টাইমে মা ও বাচ্চার ক্ষতি করে এই চা বা কফি মা যদি বেশি পান করে তাহলে মায়ের মিসকেরেজ বা প্রি মেচুওর baby হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই দিনে ২ বার চা আর ১ বার কফি পান করতে পারে।
২)অ্যালকোহল:- যদি কোনো মা তার নরমাল লাইফে অ্যালকোহলের প্রতি আসক্ত থাকে তাকে কিন্তু প্রেগনেন্সির সময় অ্যালকোহলটি জীবন থেকে মুছে দিতে হবে।কারণ প্রেগনেন্সির সময় যদি অ্যালকোহল পান করে তাহলে মা ও বেবির ক্ষতির সম্মুখীন হবে ।এই অ্যালকোহল সেবনের ফলে (ফিটলি অ্যালকোহল সিনড্রোম) বলে একধরনের রোগ দেখা দেয়।যেটির বাচ্চার ফেস ডেবলোপমেন্ট বা গ্রোথ ডেভলপমেন্ট এর বাধার সম্মুখীন হয়ে দাঁড়ায়।এছাড়াও মায়ের এবস্যানের সম্মুখীন হয়।
3) আনারস:- আনারসে ভ্রমনিন নামক এক ধরনের ইজাইন থাকে।যেটি জরায়ুর সংমোচন ঘটিয়ে প্রী - প্রেগনেন্সি pain ঘটিয়ে তোলে।তার ফলে মা টির এবস্যান বা মিসকেরেজ হয়ে যায়।
4) পেঁপে:- এই সময় আমরা কাচা পেপের মধ্যে এমনিই একটি ইজাইন থাকে যেটি জরায়ুর সংকোচন ঘটিয়ে মায়ের এবশ্যান ঘটিয়ে দেয়।
5)মাছ ,মাংস,ডিম :- গর্ভবতী মাকে ভালো করে রান্না করে খেতে হবে ।এই মাছ ,মাংস ,ডিম যদি কাচা কাচা রান্না খেয়ে ফেলে তাহলে সেটা মা ও বাচ্চার দুজনের জন্য ক্ষতিকারক হয়ে যাবে।কারণ মাছ ,মাংস,ডিম এর মধ্যে থাকে স্যেলমনেলা বা ইকোলাইন নামক ব্যাকটেরিয়া। যা মায়ের সাথে সাথে বাচ্চারও ইনফেকশান ঘটাবে বা বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি দেখা যেতে পারে।
6)দুধ:- একটি গর্ভবতী মা দুধ টি যেনো বারে বারে ফুটিয়ে গ্রহণ করে যদি কাচা দুধ গ্রহন করে ফেলে তাহলে এই দুধের মধ্যে লিস্টারিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া থাকে ।সেটা থেকে মায়ের লিস্তেরিয়া নামক রোগ হওয়ার সম্ভবনা থাকে।মা ও বাচ্চার ক্ষেত্রে ক্ষতি সৃষ্টি করে।
7)ফাস্ট ফুড:- কোনো মা এই সময় বাইরের ক্যেন ফুড,পিজা ফুড,বা বার্গার খেতে পছন্দ করে কিন্তু বার্গার বা পিজা এগুলোর মধ্যে এক ধরনের কেমিক্যাল বেবহার করা হয় যা বাচ্চা এবং মায়ের দুজনের জন্য ক্ষতিকারক হয়ে দাঁড়ায় ,বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি দেখা দিতে পারে।
8) রেস্টুরেন্ট খাবার:- এই সময় না রেস্টুরেন্টের খাবার খায়াওয়ার জন্য উৎসুক থাকে ।কিন্তু এই রেষ্টুরেন্টের সব খাবার আজিনা মটর দিয়ে তৈরি হয়।যেটা মা ও বাচ্চার প্রচন্ডভাবে ক্ষতি করে,জা বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি দেখা দিতে পারে।
9) স্টিড ফুড:-এই সময় মায়েদের স্টিড ফুড খাওয়ার ইচ্ছা হয়।কিন্তু মনে রাখতে হবে স্টিড ফুড অনেক সময় খোলা অবস্থায় থাকে যার মধ্যে অ্যামিবা থাকে যা থেকে মায়ের জন্ডিসের সম্ভবনা থেকে থাকে।
10) কাকড়া :- অনেক মা কাকড়া খেতে পছন্দ করে ।এই সময় মাকে মনে রাখতে হবে যে এই কাকড়ার মধ্যে অনেক রকমের ব্যাকটেরিয়া থাকে বা অনেক এলার্জি শিকার হয়ে থাকে কাকড়া খেলে অর্থাৎ এই সময় কাকড়া খাবারটি avoid করা ভালো।
11) তেলে ভাজা:- এই সময় মায়েরা অ্যাসিডিটির রোগে ভোগে।ডুবন্ত তেলে ভাজা,মসলা যুক্ত খাবার,এই সময় এড়িয়ে যাওয়া ভালো।ঘরে বানানো কম তেলে পুষ্টি যুক্ত খাবার খেলে তিনি এই ধরনের এসিডিটির সম্মুখীন হবে না।
12) মিষ্টি :- বেশি মিষ্টি যুক্ত খাবার যেটা হলো কার্ব হাইড্রেট বেশি মিষ্টি যুক্ত খাবার খেলে বাচ্চা ও মায়ের ওজন বেড়ে যেতে পারে।এই সময় মায়ের কম মিষ্টি যুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না।
মনে রাখা উচিত:-
এই সময় মায়েরা যেনো বাসি খাবার ,খোলা খাবার না খায় তার থেকে ইনফেকশান,জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
Follow our Facebook page : Click our Facebook Chanel
Follow our Instagram page : Click our Instagram Chanel
Follow our website page :Click our website link
Click on this youtube link for watching this video
Comments
Post a Comment